<H1> Dactarachen.comবাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল প্লাটফর্ম! </H1> |
<H1> আমাদের সেবা সমূহ </H1> |
<H1> বিশেষজ্ঞ ডাক্তার </H1> |
<H1> হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক </H1> |
<H1> রক্ত </H1> |
<H1> এ্যাম্বুলেন্স </H1> |
<H1> ব্লগ থেকে সর্বশেষ </H1> |
<H1> কোলন ক্যান্সার: লক্ষণ ও চিকিৎসা.... </H1> |
<H1> ত্বকের সতেজতা ফিরিয়ে আনতে কী খাবেন.... </H1> |
<H1> নবজাতক শিশুর যত্নে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা খুব জরুরী.... </H1> |
<H1> খুলনার মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা.... </H1> |
<H1> গ্যাস্ট্রিক আলসার কে চিরতরে বিদায় করার উপায়.... </H1> |
<H1> খুলনার স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা.... </H1> |
<H1> হাতের তালু, পায়ের পাতা খুব ঘামে -এখন উপায়?.... </H1> |
<H1> খুলনার চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ এবং কসমেটিক সার্জন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা.... </H1> |
<H1> খুলনার লিভার এবং গ্যাস্ট্রোলজী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা.... </H1> |
<H3> বেবি বার্প বা শিশুকে ঢেঁকুর তোলানো </H3> |
<H3> শিশুদের প্রতিবার খাওয়ানোর পর তাদের বিশেষ এক পদ্ধতিতে ঢেঁকুর তোলানো হয়। যাকে ইংরেজিতে বেবি বার্প বলে। বাচ্চারা খাওয়ার সময় বাতাস গিলে ফেলে এবং এর ফলে পেটে গ্যাস জমে যায়। আবার এই কারণে পেটে ব্যথাও হয় এবং শিশুরা কান্নাকাটিও করে। শিশুর পেটের এই গ্যাস বের করে দেওয়া যায় শিশুকে ঢেঁকুর তোলানোর মাধ্যমে। এর জন্য শিশুকে আস্তে আস্তে আপনার বুকের কাছে এক হাত দিয়ে ধরে রাখুন। তার মাথা আপনার কাঁধে এলিয়ে দিন। আপনার অন্য হাত দিয়ে খুব আস্তে আস্তে তার পিঠে টোকা দিন যতক্ষণ না পর্যন্ত শিশু ঢেঁকুর তুলছে। </H3> |
<H3> শিশুর জিহ্বা পরিষ্কার </H3> |
<H3> দুধ খাওয়ার কারণে শিশুর জিহ্বায় সাদা এক ধরনের আস্তরণ পড়তে দেখা যায়। এই সাদা এই আস্তরণকে বলা হয় ওরাল থ্রাস। ওরাল থ্রাস পরিষ্কার না করলে শিশুদের জিভে ঘা হতে পারে। তাই এটি পরিষ্কারের জন্য নরম শুকনো কাপড় ব্যবহার করতে হবে। </H3> |
<H3> নবজাতকের নখ কাটা </H3> |
<H3> ছোট শিশুদের নখ খুব দ্রুত বাড়ে। আর নিজের নখের আঁচড়েই শিশুর ত্বকে আঘাত লাগতে পারে। শিশুদের ত্বক খুবই নমনীয় হয়, তাই আঁচড় থেকে ত্বকে ঘা হবার সম্ভাবনা থাকে৷ তাই শিশুদের নখ সুন্দর করে কেটে রাখতে হবে৷ শিশু ঘুমিয়ে গেলে সাবধানে নখগুলো কেটে নিন। এতে নড়াচড়ার বা কেটে যাওয়ার ভয় থাকবে না৷ </H3> |
<H3> শিশুর চোখের যত্ন </H3> |
<H3> শিশুদের চোখের প্রায়ই ময়লা দেখা যায়। শিশুর চোখের ময়লা পরিষ্কার করতে কখনো হাত ব্যবহার করবেন না। কুসুম গরম পানিতে নরম কাপড় ভিজিয়ে নিন। এবার হালকা করে চেপে পানি ঝরিয়ে শিশুর চোখ আলতোভাবে মুছে নিন। </H3> |
<H3> শিশুদের নাক ও কান পরিষ্কার করা </H3> |
<H3> শিশুর নাক ও কান পরিষ্কার করার জন্য কটন বাডস ব্যবহার করুন। শিশু ঘুমিয়ে গেলে সতর্কতার সাথে নাক ও কান পরিষ্কার করুন। খেয়াল রাখুন কানের পর্দায় বা নাকের খুব বেশি ভেতরে যেন আঘাত না লাগে। পরিষ্কার করার আগে কটন বাডসে হালকা অলিভ অয়েল লাগিয়ে নিন। অনেক সময় শিশুদের নাকে সর্দি বা ময়লা জমে নাক বন্ধ হয়ে যায়, এর ফলে শিশুদের শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয় এবং দুধ পান করতে চায় না। সুতরাং এ ব্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকুন। </H3> |
<H3> শিশুকে মালিশ করা </H3> |
<H3> শিশুর শরীর মালিশ করা শিশুর জন্য খুবই উপকারী। মালিশ, শিশুকে ঘুমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন ও হজম বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। শিশুকে গোসল করানোর আগে হাতে অল্প পরিমাণে বেবি ওয়েল বা লোশন নিয়ে আস্তে আস্তে মালিশ করুন। </H3> |
<H3> সূর্যের সংস্পর্শে আনা </H3> |
<H3> প্রাচীন কাল থেকেই দেখা যায়, বাচ্চাদের সকালের সূর্যের আলোতে কিছুক্ষণ রাখা হয়। সূর্যের আলোতে আছে ভিটামিন-ডি। এটি শিশুদের হাড় শক্ত হতে সাহায্য করে। </H3> |
<H3> গোসলের নিয়ম </H3> |
<H3> শিশুকে গোসল করানোর কাজটি খুবই সাবধানতার সাথে করুন। কেননা শিশু যদি নড়াচড়া করে তাহলে কানে কিংবা চোখে পানি অথবা সাবান চলে যেতে পারে। শিশুর জন্য অল্প উষ্ণ পানি, বেবি সোপ বা বডি ওয়াশ, নরম তোয়ালে, বেবি লোশোন বা ক্রিম, নতুন ডায়পার এবং শিশুর পরনের জন্য পরিষ্কার কাপড় গুছিয়ে নিন। আলতো ভাবে শিশুর ত্বক পরিষ্কার করুন এবং গোসল শেষে নরম তোয়ালে দিয়ে জড়িয়ে নিন। এরপর বেবি অয়েল অথবা বডি লোশন দিয়ে সম্পূর্ণ শরীর হালকা মাস্যাজ করুন। চেষ্টা করবেন দুপুর ১২টার মধ্যেই বাচ্চাকে গোসল করিয়ে ফেলতে। অন্যথায় বাচ্চার ঠাণ্ডা লাগার সম্ভবনা থাকে। </H3> |
<H3> নবজাতকের পোশাক </H3> |
<H3> শিশুর পোশাক নির্বাচনে বিশেষ সতর্ক থাকুন। শিতের জন্য পরিষ্কার, নরম মোটা কাপড়ের পোশাক নির্বাচন করুন। গরমে পাতলা সুতি কাপড়ের পোশাক নির্বাচন করুন। শিশুকে পোশাক পরানোর আগে খেয়াল রাখুন কোনো পোকা বা ময়লা না থাকে। </H3> |
<H3> শিশুর পোশাক পরিষ্কার </H3> |
<H3> শিশুর জন্য নতুন কেনা পোশাক ব্যবহারের আগে অবশ্যই ধুয়ে নিন। জীবাণুমুক্ত করার জন্য মৃদু এবং কোমল ডিটারজেন্ট ব্যবহার কস্কা </H3> |
<H3> শিশুর যেকোন শারীরিক সমস্যার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন। </H3> |
<H4> লগ ইন করুন </H4> |
<H4> ডায়পার পরিবর্তন </H4> |
<H4> নবজাতক শিশুর যত্ন নেওয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সময় মাত ডায়পার পরিবর্তন করা। শিশুরা যেহেতু দুধ বা ফর্মুলা খেয়ে থাকে, তাই দিনে কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ টি ডায়পার পরিবর্তন করতে হয়। তাই খেয়াল করে সময় মতো শিশুর ডায়পার পরিবর্তন করুন। ভেজা কিংবা নোংরা ডায়পার শিশুর শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ডায়পার ভেজা থাকলে শিশুদের ঠান্ডা লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া অপরিষ্কার ডায়পার শিশুর ত্বকে র্যাশ কিংবা ঘা তৈরি করতে পারে। তাই ডায়পার পরিবর্তন করার পর শিশুর ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। </H4> |
<H5> সাহায্য এবং সহযোগিতা </H5> |
<H5> আমাদের সম্পর্কে </H5> |
<H5> আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন </H5> |
<H5> আমরা দুঃখিত! </H5> |
<H6> আপনার এ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন অথবা এ্যাকাউন্ট না থাকলে সাইন আপ করুন। </H6> |
Social
Social Data
Cost and overhead previously rendered this semi-public form of communication unfeasible.
But advances in social networking technology from 2004-2010 has made broader concepts of sharing possible.